হাই কোয়ালিটি ভিডিও এডিটিং কোর্স ফাইভারে ভিডিও এডিটিং করে ইনকাম
ভিডিও এডিটিং এর খুব বড় মার্কেট, যত দিন যাবে এই স্কিলের চাহিদা বাড়বে। আপনি ভিডিও এডিটিং করে ফুলটাইম ইনকাম করতে পারবেন। ইউটিউব, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম থেকে শুরু করে টিকটক ভিডিও গুলো ভিডিও এডিটর সাহায্য সম্পাদনা করা হয়ে থাকে এবং এর থেকে প্রচুর টাকা আয় হচ্ছে।
About Course
বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস টাকা আয় করার অন্যতম উৎস। আপনি যদি ভিডিও এডিটিং পারেন, তবে আপনি আপনার দক্ষতা আপওয়ার্ক (Upwork), ফাইভার (Fiverr) মতো বিভিন্ন ডিজিটাল মার্কেটপ্লেসে উপস্থাপন করে মোটা অঙ্কের টাকা আয় করতে পারেন। কেনন এই মার্কেটপ্লেসগুলোতে ভিডিও এডিটরের প্রচুর চাহিদা।
ফ্রিল্যান্সিং এ প্রতিটি কাজেরই চাহিদা রয়েছে। তবে এটা নির্ভর করে আপনার দক্ষতার উপর। বর্তমানে ভিডিও ফ্রিল্যান্সিং এ সবচেয়ে বেশি চাহিদা ইউটিউব কন্টেন্ট এডিটিং এ। সুতরাং, ইউটিউব কন্টেন্ট এডিট করা শিখুন। এতে করে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে অন্যের চ্যানেলের ভিডিও এডিট করে ভালো ইনকাম করতে পারবেন পাশাপাশি নিজেরও একটি চ্যানের খুলে আপনার বানানো ভিডিও দিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে পারবেন। এক ঢিলে দুই পাখি মারার মতো। এছাড়াও আপনি প্রোফেশনাল ভিডিও এডিটর হলে কর্পোরেট, কমার্শিয়াল, ই-লার্নিং, ওয়েডিং ভিডিও এডিট করে প্রচুর টাকা আয় করতে পারেন।
আমার মনে হয় ভিডিও এডিটিং কাজটা একটু জটিল হলেও ততটা কঠিন নয়। একবার যদি কেউ শিখতে পারে, তবে তার আয় করার উৎসের অভাব হয় না। ভিডিও এডিটিং করে অর্থ উপার্জন করার উৎস কিন্তু অনেক। সুতরাং, এই গুণটি অর্জন করতে পারেন।
কেউ হয়ত মাসে ৩০ থেকে ৪০ হাজার ইনকাম করছে আবার কেউ হয়ত মাসে ১ লক্ষ টাকাও ইনকাম করছে। সেটা সম্পূর্ণ নির্ভর করবে আপনার কাজ এবং মেধার উপর। আপনি কেমন সার্ভিস দিচ্ছেন তার উপর। তবে আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং সেক্টরের কাজ শিখতে পারেন তাহলে শুরু দিকে ১৫ থেকে ২৫ হাজার টাকা কমপক্ষে ইনকাম করতে পারবেন।
এনিমেশন, ইলাস্ট্রেশন, অডিও এবং ভিডিও কন্টেন্ট দিয়ে খুব সহজেই একজন ভিডিও এডিটর ভিডিও তৈরি করতে পারেন। যেটি তিনি ইন্টারনেট বা অন্যান্য মিডিয়াতে সম্প্রচার করতে সক্ষম। তবে মান সম্মত কন্টেন্ট তৈরি করার জন্য একজন পেশাদার ভিডিও এডিটরকে বিস্তরভাবে এডিটিং করার কৌশল এবং প্রোডাকশন চেইন সম্পর্কে জানতে হয়। বাংলাদেশের মতো জায়গায় আপনি ভিডিও এডিটিং করে ফুলটাইম ইনকাম করতে পারবেন।
ভিডিও এডিটিং করার ক্ষেত্রে বাজারে অনেক ধরনের সফটওয়্যার রয়েছে এবং এগুলো দিয়ে খুব সহজেই ভিডিওর কোয়ালিটি ইম্প্রুভ করা সম্ভব। তবে এগুলোর মধ্যে আপনি নিচের যেকোনো একটি সফটওয়্যার দিয়ে আপনার কাজ শুরু করতে পারেন।
অনলাইনে ভিডিও এডিটিং এর ভবিষ্যত খুব উজ্জ্বল।
- প্রথমত, আপনি ভিডিও এডিটিং শিখে fiver বারের মতো ওয়েবসাইটে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন।
- দ্বিতীয়ত, আপনি কোন কোম্পানিতে video editor হিসাবে কাজও করতে পারেন।
- তৃতীয়ত, আপনি একজন YouTuber হিসাবে কাজও করতে পারেন।
আপনি প্রতিদিন 4–5 ঘন্টা করে 180 দিন দিলেয়। প্রায় 180 দিনের মধ্যেয় ভিডিও এডিটিং খুব ভালোভাবে শিখে নিতে পারেন ।
ভিডিও এডিটরের কাজ কি?
একজন ভিডিও এডিটর মূলত কোনো ব্র্যান্ডকে হাইলাইট করার জন্য, কোনো গেমের জন্য, কোনো বিজ্ঞাপন এর মেসেজের জন্য, কোনো কোম্পানি কিংবা কোনো স্কুলের জন্য ভিডিও তৈরি করে থাকে। এসব করার জন্য তার স্ক্রিপ্ট লেখা, শ্যুট, সাউন্ড নেওয়া, ইমেজ নির্বাচন এবং ইলাস্ট্রেট করা এবং সেগুলো একসাথে করার মতো কাজ করা লাগতে পারে। অনেক সময় ভিডিও এডিটরের তার ভিডিও ব্রডকাস্টিং করার ক্ষেত্রেও দায়িত্বে থাকতে হয়।
ভিডিও এডিটিং এ যাওয়ার আগে আপনার কি বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে?
আপনি ভিডিও এডিটর হবার আগে কিংবা এটিকে আপনার পেশা বানানোর আগে নিজেকে কিছু প্রশ্ন করে নিন। এটি আপনাকে আপনার পেশাদার প্রকল্প করতে নানা উপায়ে সহায়তা করবে।
আপনাকে আগে ভেবে নিতে হবে যে আপনি কিভাবে আপনার প্যাশনকে আপনার কাজে রূপান্তর করতে পারবেন। আপনি কি সারাদিন এডিট করতে পারবেন কিনা সে ব্যাপারেও আপনার ধারনা থাকা লাগবে। এছাড়াও আপনার কি এই সেক্টরে সামান্য পরিমান স্কিলও আছে কিনা সেটি খেয়াল রাখতে হবে।
Course Content
কোর্স শুরু করুন
-
ফ্রিল্যান্সিং কি কেন কিভাবে
05:29 -
কোর্স শুরু করার আগে দেখে নিন
10:00 -
একজন ভিডিও এডিটর এর ক্যারিয়ার
03:27 -
ভিডিও এডিটিং কত ডিমান্ড
04:41
ভিডিওি এডিটিং ক্যামটেসিয়া
ভিডিওি এডিটিং ফিল্মমোরা
ভিডিওি এডিটিং কাইনমাস্টার প্রো
কিভাবে গিগ বানাবেন এবং গিগ রিভিউ
ফাইভার মার্কেটিং ফুল কোর্স
ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে ই-বুক
কিভাবে গিগ মার্কেটিং করবেন
কিভাবে অনেক বেশি ক্লায়েট পাবেন
ক্লায়েন্ট খুজেঁ পাওয়ার গোপন টেকনিক
কিভাবে টাকা হাতে পাবেন
হাই কোয়ালিটি ভিডিও এডিটিং ফুল কোর্স ডাউনলোড
No Review Yet