0

যে ৭টি ফ্রিল্যান্সিং কাজের চাহিদা বেশি এবং সবচেয়ে বেশি আয় করা যায়

July 28, 2022

এই পোষ্টে যে ৭টি ফ্রিল্যান্সিং কাজের চাহিদা বেশি এবং সবচেয়ে বেশি আয় করা যায় জানতে পারবেন। যদি ফ্রিল্যান্সার হতে চান তাহলে আর্টিকেলটি পড়ুন।

আপনি কি ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা আয় করতে চান? তাহলে যে ৭টি ফ্রিল্যান্সিং কাজ থেকে সবচেয়ে বেশি আয় করা যায় তা জানতে পারবেন। বা ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি তাও জানতে পারবেন। তবে আপনি যে কাজ পছন্দ করেন বা পারবেন সেটিই শিখুন। অন্যের ইনকাম দেখে লাভ নেই। কারণ সাকসেস যেকোন কাজ থেকেই হওয়া যায়। শুধু মাত্র পারদর্শিতা হতে হয়।

ফ্রিল্যান্সিং করে লাখ টাকা আয়

এখনকার সময়ে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। আপনিও চাইলে ফ্রিল্যান্সিং এ নিজের ক্যারিয়ার গড়তে পারেন। তবে Freelancing মার্কেটে কাজ করার আগে আপনাকে যে কোন একটি কাজের উপর দক্ষ হয়ে উঠতে হবে। মানে যেকোন একটি কাজ ভালভাবে জানতে হবে যেন আপনি যাদের কাছ থেকে কাজ নিবেন যেন সে কাজটি ভালভাবে করে দিতে পারেন। আপনাকে মনে রাখতে হবে আপনার কাজের দক্ষতা দেখে যেন মুগ্ধ হয় আপনার কাস্টমার। আপনি যখন একটি কাজ করে দিবেন সেই কাস্টমার যেন বার বার আপনাকে কাজ দেয় সেই হিসেবে আপনাকে কাজটি করে দিতে হবে। তাহলে আপনি সাকসেস হতে পারবেন ও ফ্রিল্যান্সিং করে লাখ টাকা আয় করতে পারবেন এবং এর বেশিও। আজকে আলোচনা করব ফ্রিল্যান্সিং করার ৭ টি কাজ সম্পর্কে যেগুলো হয়তো আপনি জানেন বা নাও জানতে পারেন। তবে আপনি যদি এই সাতটি কাজের মধ্যে একটি কাজ জানেন তাহলে আজ থেকেই শুরু করে দিতে পারেন ফ্রিল্যান্সিং করার ক্যারিয়ার।

ফ্রিল্যান্সিং করার আগে যা জানতে হবে-

  • ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ করার আগে বা ফ্রিল্যায়েন্সিং এ সফল হওয়ার জন্য নিজেকে আগে কিছুটা তৈরি করে নিতে হয়।
  • ফ্রিল্যান্সিং শুরু আগে একাগ্রতা ও ধৈর্য্যশীল হতে হবে।
  • ফ্রিল্যান্সিং কাজ শুরু করার আগে কম্পিউটারের বেসিক কিছু স্কিল এর দরকার হবে। সেক্ষেত্রে কম্পিউটার ও ইন্টারনেট সম্পর্কে ভাল ধারনা থাকতে হবে।
  • ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য মোটামোটি ইংলিশ জানতে হবে। ইংলিশে মেসেজ পাঠানো ও উত্তর দেওয়ার মত অভিজ্ঞতা থাকতে হবে অথবা ইংলিশে কথা বলার মতও যোগ্যতা থাকতে হবে বিশেষ ক্ষেত্রে।
  • ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য যেকোন একটি কাজ ভালভাবে জানতে হবে।

যে ৭টি ফ্রিল্যান্সিং কাজের চাহিদা বেশি

ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য সহজ ৭টি কাজ নিয়ে নিচে আলোচনা করব, তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক Freelancing এর ৭টি কাজ সম্পর্কেঃ

১। টি–শার্ট ডিজাইন করার কাজ

টি-শার্ট ডিজাইন এর কাজ করেও ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন। আমরা মার্কেটে যেসব ডিজাইনের টি-শার্ট দেখতে পাই সেই ডিজাইন গুলো কেউ না কেউ ডিজাইন করে থাকে কিন্তু এই ডিজাইন গুলো আমরা দেখতে পাই মার্কেটে বা যে কারো গায়ে পরতে কিন্তু যারা ডিজাইন করে তাদেরকে আমরা দেখতে পাই না। এই টি-শার্ট গুলো তৈরি হওয়ার আগে কেউ না কেউ এর ডিজাইন গুলো করে থাকে প্রথমে তারপর এই ডিজাইন এর মত করে টি-শার্ট গুলো তৈরি করে বাজারে আনা হয়। টি-শার্ট এর ডিজাইন করার মত যদি অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে আপনি খুব সহজে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন টি-শার্ট ডিজাইন করে। যদি আপনি টি-শার্ট ডিজাইন করার না জানেন তাহলে ইউটিউবে বা গুগলে “টি-শার্ট ডিজাইন কিভাবে করব” এই নাম দিয়ে সার্চ দিতে পারেন বা ইংলিশেও সার্চ দিতে পারেন t-shirt design tutorial bangla, t shirt design tutorial for beginners, t shirt design tutorial photoshop এই ভাবে লিখে।

টি-শার্ট ডিজাইন করা যদি জানেন তাহলে অ্যামাজন, ফাইবার, ফ্রিল্যান্সার এ ধরনের মার্কেটপ্লেস গুলোতে আপনার ডিজাইন সাবমিন করতে পারেন বা কাজ পাওয়ার জন্য এপ্লাই করতে পারেন।

আর যদি ফাইবার, আপওয়ার্ক, ফ্রিল্যান্সার এসব সাইট এ কিভাবে আইডি খুলতে না জানেন কিভাবে কাজ পেতে হয় না জানেন তাহলে ইউটিউবে বা গুগলে সার্চ দিতে পারেন “কিভাবে ফাইবার এ একাউন্ট খুলব, ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট কিভাবে খুলবো বা ইংলিশে সার্চ দিতে পারে Fiverr account create Bangla, freelancer account create bangla, upwork account create bangla এই ভাবে। এভাবে সার্চ দেওয়ার পর দেখবেন অনেক ভিডিও বা লেখা এসে যাবে আপনার কাছে তখন সেখান থেকে শিখে নিতে পারেন।

২। লোগো ডিজাইন করে ফ্রিল্যান্সিং

ফ্রিল্যান্সিং কাজ এ লোগো ডিজাইনের কাজটি খুবই জনপ্রিয় কারন আপনি দেখে থাকবেন যেকোন কোম্পানীর জন্য একটি লোগো প্রথমেই দরকার হয় বা কোন কোম্পানীর লোগো থাকলেও অনেক সময় সে কোম্পানী চায় তার লোগোটি আরো সুন্দরভাবে হওক তখন এই লোগোটি তৈরি করার জন্য বেশিরভাগ কোম্পানী অনলাইনে মাধ্যমে করানো চেষ্টা করে যেন ভাল একটি লোগো তারা পেতে পারে। আপনি যদি লোগো ডিজাইনের কাজ জানেন তাহলে লোগো ডিজাইনের উপর ফ্রিল্যান্সিং এর ক্যারিয়ার গড়তে পারেন। যদি আপনি লোগো ডিজাইন না জানেন তাহলে ইউটিউবে বা গুগলে “কিভাবে লোগো ডিজাইন করব, কিভাবে লোগো তৈরি করব” এই নাম দিয়ে সার্চ দিতে পারেন বা ইংলিশেও সার্চ দিতে পারেন logo design tutorial bangla, logo design bangla tutorial photoshop, logo design bangla tutorial in illustrator এই ভাবে লিখে। এভাবে সার্চ দেওয়ার পর দেখবেন অনেক ভিডিও অথবা লেখা এসে যাবে আপনার কাছে তখন সেখান থেকেই শিখে নিতে পারেন।

৩। ফটো এডিটিং করে ফ্রিল্যান্সিং

ফ্রিল্যান্সিং এর কাজের মধ্যে ফটো এডিটিং একটি সহজ কাজ। আপনিও চাইলে ফটো এডিটিং এর কাজ শিখে এটি পেশা হিসেবে নিতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং এ ফটো এডিটিং কাজটি খুব সহজে করা যায় বলা চলে কারন এতে বেশি একটা কাজ শিখতে হয় না, শুধু মাত্র ফটো এডিটিং টা পারফেক্ট ভাবে করতে পারলেই হয়। আমরা দেখে থাকি অ্যামাজন, আলীবাবা এ ধরনের যত ই-কমার্স সাইট আছে সেগুলো অনেক কিছুর ছবি দেওয়া থাকে এই ছবি গুলো কিন্তু ক্যামেরা দিয়ে তুলেই পেইজে আপলোড দেয় না, তারা এই ছবি গুলোকে এডিট করে তারপর আপলোড দেয়। ছবি এডিটিং এর মধ্যে বেশির ভাগ যে কাজটি থাকে তা হলো ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করা বা ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করে নতুন ব্যাকগ্রাউন্ড বসানো। আবার ছবি এডিট এর মধ্যে কালার কমবেশিও করা লাগতে পারে, কোন কিছু লিখাও লাগতে পারে, ছবির সাইজ করা, এ ধরনের কাজই বেশি হয়ে থাকে। আপনি যদি ফটো এডিটিং এর কাজ না জানেন ইউটিউবে বা গুগলে “ফটো এডিটিং কিভাবে করব, কিভাবে ফটো এডিট করতে হয়” এই নাম দিয়ে সার্চ দিতে পারেন বা ইংলিশেও সার্চ দিতে পারেন photo editing in photoshop, how to edit photo in photoshop bangla এই ভাবে লিখে।

৪। ওয়ার্ডপ্রেস ডেভেলপমেন্ট করে ফ্রিল্যান্সিং

ঘরে বসেই ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট ডেভোলপমেন্ট এর কাজ করে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন এবং অনলাইন ইনকাম করতে পারেন। অনলাইনে যত কিছুই দেখা যায় না কেন সেগুলো কোন না কোন ওয়েবসাইটের মাধ্যমেই আমরা দেখে থাকি। আর এই ওয়েবসাইটও কেউ না কেউ তৈরি করিয়েই থাকে। এই ওয়েবসাইটের মধ্যে ওয়ার্ডপ্রেস এর ওয়েবসাইটই বেশি। তাহলে বুঝতেই পারছেন অনলাইনের জগৎ কত বড় আর ওয়ার্ডপ্রেস এর কাজের প্রয়োজনীয়তা কত বেশি। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো ওয়েবসাইট তৈরি করার ব্যাপারে ওয়ার্ডপ্রেস এর কাজ করাই সবচাইতে সহজ। ওয়ার্ডপ্রেস চাইলে যে কেউ শিখতে পারে খুব সহজে। ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ওয়েবসাইট খোলার ক্ষেত্রে খরচ কম হওয়াতে ওয়ার্ডপ্রেস এর চাহিদা বেশি।

আপনি যদি ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট ডেভোলপমেন্ট এর কাজ না জানেন ইউটিউবে বা গুগলে “ওয়ার্ডপ্রেস ডেভোলপমেন্ট  কিভাবে করব” এই নাম দিয়ে সার্চ দিতে পারেন বা ইংলিশেও সার্চ দিতে পারেন wordpress free website tutorial, wordpress website development for beginners এই ভাবে লিখে।

৫। SEO করে ফ্রিল্যান্সিং

ঘরে বসেই এসইও এর কাজ করতে পারেন এবং এই পেশায় ফ্রিল্যান্সিং করার সুযোগ রয়েছে প্রচুর। একটি ওয়েবসাইটকে গুগলে র‌্যাংক করানোর জন্য SEO এর প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। বেশিরভাগ সময় একটি ওয়েবসাইটের মালিক তার সাইটটিকে গুগলে র‌্যাংক করানোর জন্য এসইও এক্সপার্টদের দ্বারাই করিয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে যারা ফ্রিল্যান্সিং করে থাকে তাদের এই কাজ পাওয়া অত্যান্ত সহজ হয়ে থাকে। তাছাড়াও ফ্রিল্যায়েন্সিং সাইটগুলো ছাড়াও অফলাইনেও এ কাজটি প্রচুর পাওয়া যায়।

গুগলে যখন একজন লোক কোন কিছু সার্চ করে তখন অনেকগুলো তথ্য তখন তার সামনে এসে পরে কিন্তু প্রথম দিকে উপরের দিকে যেগুলো আসে বেশিরভাগ আমরা সেগুলোই দেখে থাকি। আর এই উপরের দিকে আনার জন্য এসইও এর প্রয়োজন হয়। এসইও দ্বারাই যেকোন লেখা বা কনটেন্টকে সার্চ এর প্রথম সারিতে আনা সম্ভব। যদিও এখন গুগলে এড দেওয়ার মাধ্যমেও আনা যায় সার্চের উপরের দিকে কিন্তু যখন আপনি টাকা দিয়ে এড দেওয়া বন্ধ করে দিবেন তখন কিন্তু সেটি আবার নিচের দিকে চলে যাবে, সে কারনেই এসইও করার প্রয়োজন পরে।

এসইও করতে হলে কিছু বিষয়ের উপর দক্ষতা থাকা জরুরী যেমন- যেকোন কনটেন্ট রাইটিং, কনটেন্ট মার্কেটিং, অনপেইজ এসইও, অফপেইজ এসইও, লিংক বিল্ডিং করা এবং ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট সম্পর্কে ভাল ধারনা থাকা।

আপনি যদি SEO এর কাজ না জানেন ইউটিউবে বা গুগলে “Seo এর কাজ শেখার উপায়” এই নাম দিয়ে সার্চ দিতে পারেন বা ইংলিশেও সার্চ দিতে পারেন wordpress website seo tutorial, seo for website, website seo bangla tutorial এই ভাবে লিখে।

৬। ডাটা এন্ট্রি করে ফ্রিল্যান্সিং

আপনি চাইলে খুব একটি কাজ ডাটা এন্ট্রি, এই কাজটি দ্বারাও আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন। যারা অফিস এপ্লিকেশন এর কাজ জানেন মানে এমএস ওয়ার্ড এমএস এক্সেল এ ধরনের কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে তারা এই ডাটা এন্ট্রির কাজ করতে খুবই সহজ মনে হবে। আর এই কাজটি পাওয়া যায় বেশি, আমাদের দেশের অনেকেই এই কাজটি নিয়ে অফিসও খুলে ফেলেছে। ডাটা এন্ট্রি কাজ করার জন্য অনলাইন আর অফ লাইন দুই ভাবেই কাজ পাওয়া যায়। তবে ডাটা এন্ট্রি করার জন্য টাইপিং স্পিড থাকা জরুরী, আপনি যতবেশি স্পিডে যেকোন লিখা ইনপুট দিতে পারবেন কাজ তত করতে পারবেন।

আপনি যদি ডাটা এন্ট্রি এর কাজ না জানেন ইউটিউবে বা গুগলে “ডাটা এন্ট্রি কাজ শেখার উপায়, ডাটা এন্ট্রির কাজ কিভাবে করতে হয়” এই নাম দিয়ে সার্চ দিতে পারেন বা ইংলিশেও সার্চ দিতে পারেন data entry full tutorial এই ভাবে লিখে।

৭। ভিডিও ইডিটিং করে ফ্রিল্যান্সিং

ভিডিও এডিটিং কাজ করে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় খুব সহজেই। বর্তমানে যে কোন কিছুতেই ভিডিও করাটা একটা ট্রেডিশন হয়ে পড়েছে, তাই ভিডিও ইডিটিং এর কাজেরও চাহিদা বেড়েছে। আপনি দেখে থাকবেন আগে যেখানে ছবি পোষ্টার দিয়ে যেকোন বিজ্ঞাপন দেওয়া হত সেখানে আজ ভিডিও আকারে তৈরি করে প্রচার করাটাই বেশি বেড়েছে যার কারনে আন্তর্জাতিকভাবে ভিডিও এডিটিং এর কাজটি চাহিদা ব্যাপকভাবে বেড়েছে। মূল কথা হলো আপনি যদি প্রফেশনালভাবে ভিডিও ইডিটিং করে ক্যারিয়ার গড়তে চান তাহলে অনলাইন মার্কেটপ্লেসে তার চাহিদা রয়েছে। তবে আপনি যদি ভিডিও ইডিটিং কাজ শিখতে চান তাহলে ইউটিউবে “বাংলা ভিডিও এডিটিং টিউটোরিয়াল, কিভাবে ভিডিও তৈরি করা যায়” এই নাম দিয়ে সার্চ দিতে পারেন বা ইংলিশেও সার্চ দিতে পারেন professional video editing tutorial, adobe premiere pro video editing এই ভাবে লিখে। এভাবে সার্চ দেওয়ার পর দেখবেন অনেক ভিডিও এসে যাবে আপনার কাছে তখন সেখান থেকেই শিখে নিতে পারেন। ভিডিও ইডিটিং এর জন্য প্রিমিয়ার প্রো সফটওয়ারটি কাজ যদি শিখতে পারেন তাহলে ভিডিও ইডিটিং এ ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন আশা করি।

সবশেষ কথা হলো

আপনি যে কাজটি শিখতে চান সে কাজটি শিখার জন্য কিছুদিন মনোযোগ দিয়ে অনলাইনে পড়ে থাকুন কিভাবে শিখতে পারেন বিভিন্ন ভাবে অনলাইনে সার্চ দিন। সবশেষে যদি নিজে নিজে শিখতে ও কাজ করতে না পারেন তাহলে কারো কাছ থেকে শিখার চেষ্টা করুন বা কোর্স করুন।

Leave a Comment